এসইও কি? WHAT IS SEO IN BANGLA
আমি ব্লগিং করছি গত ৩-৪ বছর যাবত। প্রথম দিকে শুরু করেছিলাম ব্লগারে কিছ ব্যক্তিগত ব্লগ নিয়ে। বিভিন্ন কমিউনিটি ব্লগ যেমন, সামহোয়ারইনব্লগ, টেকটিউনসে ও মাঝে মাঝে যেতাম। বেশ কিছুদিন আগে সামুতে বিভিন্ন লেখার মাঝে এডসেন্স বিষয়ক কয়েকটা লেখা পড়লাম। মূলত তারপর থেকেই এডসেন্সের ভূত মাথায় চাপলো।
আমার প্রফেশনাল ব্লগিং জগতে আসা মূলত এই Adsense কথা মাথায় রেখেই। গত ৬ মাসে Adsense নিয়ে অনেক পড়াশুনা করেছি। প্রচুর ই-বুক পড়েছি।
বেশ কতগুলা ভিডিও টিউটোরিয়ালও দেখেছি। এভাবে আস্তে আস্তে Adsense সাথে সাথে Search Engine Optimization ও (SEO) শিখতে শুরু করলাম।
SEO ছাড়া Adsense আসলে অচল। আমি Adsense সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার আগে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) (Search Engine Optimization) সম্পর্কে আলোচনা করতে চাই।
প্রফেশনাল ব্লগিং- এরকম একটা জিনিস, যেখানে আপনাকে একটা Visitor ম্যনেজ করতে হবে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের সাথে প্রতিযোগিতা করে।
আশানুরুপ ভিজিটর পেতে চাইলে অবশ্যই Search Engine Optimization সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকা উচিত। কারন, ভিজিটর না থাকলে এডসেন্সের কথা ভাবা বোকামী।
এসইও (SEO) সম্পর্কিত আমার ধারনাগুলো:-
এস. ই. ও হচ্ছে একটি পদ্বতি যার মাধ্যমে বিভিন্ন সার্চ ইন্জিন যেমন গুগল, ইয়াহু বা বিংয়ের বিভিন্ন আভ্যন্তরীন প্যারামিটারগুলি ব্যবহার করে একটি ওয়েবসাইট বা এর কোন একটি পেজকে সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে কত উপরে, কত নাম্বারে বা তা কত ভালো দেখাবে তা নিশ্চিত করা যায়।
সাধারনত দুই ধরনের এস ই ও রয়েছে।
১. অনপেজ Search Engine Optimization.
২. অফ পেজ Search Engine Optimization.
এস ই ও এর কতগুলি বেসিক জিনিস আছে যেগুলি প্রত্যেকটা ব্লগারের জন্য জানা আবশ্যিক। নিচে সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করা হলো-
১। লেখার উন্নত মান (Unique & Quality Content):
এর চেয়ে বড় এস. ই. ও. কিছুই হতে পারে না।আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি- আপনি যদি এসইও সম্পর্কে কিছু নাও জানেন, কিন্তু নিয়মিত খুব ভালো লিখে যেতে পারেন তবে আপনার ব্লগ বা পোস্টের কোন এসইও দরকার পড়ে না।
উন্নত লেখা নিজেই একটা এসইও। নিয়মিত ভালো এবং অনন্য লেখা লিখে যেতে পারলে সার্চ ইন্জিন সমূহ নিজে থেকেই আপনার ব্লগটা চিনে নিবে এবং রেজাল্ট পেজে প্রথম দিকে রাথবে।
মনে রাখবেন, সার্চ ইন্জিনগুলা এতটা বোকা নয় যে প্রচুর অযাচিত কীওয়ার্ড দিয়ে বানানো একটা লেখাকে সার্চ ইন্জিনে প্রথম দিকে স্থান দিয়ে নিজের ইমেজ নষ্ট করবে। আপনি নিজেকে একজন সাধারন ভিজিটর হিসেবে চিন্তা করুন।
মনে করুন কোন একটা সমস্যায় পড়েছেন এবং গুগলে সার্চ দিলেন। গুগল আপনাকে কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের কয়েকটা লিংক দিলো যেগুলাতে গিয়ে দেখলেন – লেখাটি লিখা হয়েছে প্রচুর অনাকাংখিত রিপিটেড কীওয়ার্ড দিয়ে, যার ফলে লেখাটির ভিতর থেকে মূল কথাটিই খুজে বের করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। আপনি নিশ্চয়ই তখন গুগলের উপর বিরক্ত হবেন!!! সার্চ ইন্জিনগুলোও এ কথাটি জানে। অযাচিত কীওয়ার্ড দিয়ে আপনি হয়তো প্রথমদিন রেজাল্ট পেজে আসতে পারবেন, কিন্তু খুব দ্রুতই আবার হারিয়ে যেতে হবে।
তার চেয়ে বরং নিয়মিত ভালো লিখুন। আপনার লেখা রেজাল্ট পেজে স্থায়ী হবে এবং তুলনামুলকভাবে লাভবান হবেন বেশী।
২। কী-ওয়ার্ড (Keyword):-
কীওয়ার্ড হচ্ছে একটি অর্থবোধক শব্দ যা মানুষ সার্চ ইন্জিনের সার্চ বক্সে টাইপ করে নির্দিষ্ট কোন তথ্য খুজে বের করার জন্য। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে যা দেখেছি- মানুষ খুব কম সময়ই একটি মাত্র শব্দ দিয়ে সার্চ করে। বরং মানুষ এখন অনেক বেশী স্পেসিফিক তথ্য চায়। এজন্য তারা গ্রুপ কী-ওয়ার্ড (Phrase Keyword) ব্যবহার করে।এজন্য আপনি যদি “ডিজিটাল ক্যামেরা” কী-ওয়ার্ড না দিয়ে যদি “ক্যাননের ডিজিটাল ক্যামেরা” কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করেন তাহলে অনেক ভালো ফল পাবেন। এক্ষেত্রে আরেকটি সুবিধা হলো- আপনার Global Competitor কমে যাবে ফলে খুব সহজেই রেজাল্ট পেজের প্রথম দিকে স্থান পাবেন।
৩। আভ্যন্তরীন লিংক বিন্যাস (Internal Link Building):-
আমার কাছে এ ব্যাপারটা বেশ ফলপ্রসু মনে হয়েছে। আপনি যদি বিখ্যাত তথ্যভিত্তিক সাইট “Wikipedia ” ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জানেন যে বিভিন্ন সার্চ ইন্জিনে তাদের স্থান বরাবরই প্রথম।তাদের আভ্যন্তরীন লিংক বিন্যাসটা খেয়াল করেছেন? এক কথায় অসাধারন। আপনি কেনই বা এ ট্রিকসটা ব্যবহার থেকে দূরে থাকবেন? Internal Linking যেমন একটি পেজ আরেকটি পেজকে Backlink দেয় তেমনি Search Engine রোবটকে প্ররোচিত করে এক লিংক থেকে আরেক লিংকে Jumping করে index করার জন্য।
আর নতুন লেখার সাথে সমজাতীয় পুরনো লেখার লিংকিং এর কারনে সবগুলো পেজই সার্চ ইন্জিনের নখদর্পনে থাকে যা আপনার ব্লগের Rank বাড়ানোর ক্ষেত্রে দারুন সহায়ক।
৪। বিভিন্ন ট্যাগ এবং মেটার উপযুক্ত ব্যবহার ( Using Meta & Different Tags):-
প্রত্যেকটা ব্লগারের এই স্টেপটি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকা জরুরী। পোস্ট টাইটেল অবশ্যই H1 এবং পোস্টের সাব হেডিং বা পয়েন্টগুলা H2 ট্যগের ভিতর রাখতে হবে। তবে সার্চ ইন্জিনগুলা H1 ট্যাগটাই গুরুত্ব দিয়ে দেখে। পোস্ট image ব্যবহার করুন এবং পোস্টটি যে কীওয়ার্ডটির উপর ভিত্তি করে লিখেছেন, সেই কীওয়ার্ডটি ইমেজের Alt Tag এ বসিয়ে দিন।পোস্টের টাইটেল ট্যাগে ইংরেজী And, Or, &, The এই শব্দগুলি পরিহার করে ভালো কীওয়ার্ড সমৃদ্ধ ৬০ শব্দের মধ্যে একটি বাক্য বসিয়ে দিন। Meta Description হতে হবে ১৬০ শব্দের মধ্যে এবং এক্ষেত্রে কীওয়ার্ডটি বাক্যের শুরুতেই বসাবার চেষ্টা করুন।
৫। ইউআরএল কাঠামো :
ইউআরএল কাঠোমো অবশ্যই পোস্ট নামে থাকাটা এস ই ও তে Re-Commanded. আর অবশ্যই Url ছোট ও সুন্দর হতে হবে। বেশি বোরো Url গুগল পছন্দ করে না।থিম ও সাইডবার : Mobile Responsive ও ক্লিন থিম নিবেন। একটা কথা মনে রাখবেন থিম এ নেভিগেশন যাতে ঠিক থাকে অর্থাৎ সাইড বার ও সার্চ বাক্স তা যাতে ঠিক থাকে।
৬। অফ-পেজ এসইও:
অফ-পেজ এস ই ও হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট এর একটি পেজ বা পোস্টকে মার্কেটিং করার কৌশল। আপনি অন্যের ওয়েবসাইট এ যেয়ে নিজের জন্য লিংক নিয়ে আসাটাই হচ্ছে অফপেজ।এখন প্রশ্ন হচ্ছে গুগল কেমন চোখে দেখে ?
অন্যের Website তা যদি আপনার নিশের সাথে মিলে যায় তবে লিংক নিলে Google মামা মাইন্ড করবে না বরং এইটা ভালো চোখে দেখে। কিন্তু এলোমেলো যেকোনো সাইট থেকে লিংক করলে গুগল খারাপ চোখে দেখে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনি সাইন্স এর স্টুডেন্ট আপনার বন্ধু যদি সব Group''র Student-দের সাথে চলা ফেরা করেন, তাহলে কিন্তু বুঝা যাবে না আপনি আসলে কোন Groupএর !
আপনার ফ্রেন্ড সার্কেল যদি শুধু সাইন্স ব্যাক রাউন্ড হয় তবে সহজেই আপনাকে বুঝা যাবে। গুগল তার রাঙ্ক ব্রেন দিয়ে আপনার লিংক ওয়েবসাইট থেকে আপনাকে বুঝার চেষ্টা করে থাকে। তাই লিংক বিল্ডিং হতে হবে রিলেভেন্ট।
৭। মার্কেটিং (Marketing):
এটা অফলাইন এস. ই. ওর একটি অংশ। সংক্ষিপ্তভাবে বলতে গেলে বিভিন্ন সোসাল নেটওয়ার্ক যেমন Facebook, Twitter, Link-Edin এবং বুকমার্কিং সাইট যেমন Delicious, Digg, Reddit ব্যবহার করে ব্লগ বা ওয়েবসাইটের Promote করাকেই মার্কেটিং বোঝায়।Article Submission এবং Commenting করাও মার্কেটিং এর একটি অংশ। একটি পোস্ট লিখার পর উপরোক্ত মার্কেটিং সাইটগুলা ব্যবহার করে আপনার লিংক Submit করুন।
এই হলো সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের বেসিক বিষয়। একটি পোস্ট লেখার সময় উপরোক্ত বিষয়গুলা মাথায় থাকলে আপনার সাইট হবে Well-Optimized. ফলে দ্রুত ভালো পরিমান ভিজিটর পেতে শুরু করবেন।
অবশেষে একটা কথা বলতে চাই, সেটি হচ্ছে – “ধৈর্য্যধারন করুন এবং লেগে থাকুন”। ইন্টারনেটের এই বিশাল ভুবনে নিজের জন্য একটু জায়গা অবশ্যই করে নিতে পারবেন যদি আপনার এই ধৈর্য্যধারন করার ধৈর্য্যটুকু থাকে।
আমি আমার প্রথম চেক পেয়েছি এই চলতি মাসে (জানুয়ারী’ ২০১৯)।
কিন্তু Adsense নিয়ে কাজ করছি গত ৬ মাস যাবত। এর মধ্যে অনেক বাধা এসেছে। পিন কোড ভেরিফাই না করার কারনে কয়েকদিন PSA ও দেখাচ্ছিল। কিন্তু আমি দমে যাই নাই। কারন, কোন একটা ব্লগে পড়েছিলাম – “ইন্টারনেটে আয়ের ক্ষেত্রে শতকরা ১০০ জনই সাফল্য পায়, কিন্তু দু:খের বিষয়, ঔই ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ৯০ জনই ঠিক সাফল্যের দোড়গোড়ায় এসে ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলে”।
আমি এই ৯০ জনের দলে থাকতে চাইনি। গত মাসের চেক এ মাসে হাতে পেয়েছি। আর এ পোস্ট যখন লিখছি, চলতি মাসের আর্নিং ১৫০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আশা করি এখন থেকে প্রতি মাসে চেক পাবো।
নিচে কতগুলা লিংক দিয়ে দিলাম যেখানে বিভিন্ন Adsense এবং এস. ই. ও টিপসের জন্য প্রায় প্রতিদিনই যাওয়া হয় –
১। Digital Point Forum.
২। Web Master World.
এখন আমি আপনাদের সামনে গল্পে গল্পে এসইও (SEO) কি ও কেন এসইও করবেন সেই সম্পর্কে আলোচনা করবো ।
রহিম ও করিম ২ বন্ধু গঞ্জে দোকান দিয়েছে। ২ জনের ব্যাবসা ভালই চলছিল। একজন অপর জনকে কিভাবে ছাড়িয়ে যাবে সেই চিন্তা মশগুল তারা দুজনে। সেই চিন্তার ফলাফল ছিল এমন রহিম গঞ্জে আরও একটি দোকান খুলল আর করিম ভাবল আমি এই গঞ্জকে টার্গেট করবো না আমি সারা দেশ টার্গেট করে দোকান দিবো, সেই চিন্তা ভাবনা থেকে সে একটা ওয়েবসাইট চালু করলো যেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সে সারাদেশে ব্যাবসা করবে ।
হাসিফ তার দোকান থেকে ভালই ব্যাবসা করতে শুরু করলো, ঐদিকে মজনুর ওয়েবসাইটে মানুষ জন তেমন একটা আসে না (কারন এরকম দোকান আরো অনেক আছে গঞ্জে) যার ফলে তার ব্যাবসা ও চলছে না । মজনু ভাবলো কি করা যায়?
কিভাবে তার ওয়েবসাইট সবার কাছে পরিচিত করে তুলা যায় যে- এটা একটা অনলাইন দোকান ।
সে এক আইটি এক্সপার্ট হৃদয় খান এর কাছে গিয়ে সাজেশন চাইলো তার সকল সমস্যা খুলে বলে ।
সেই আইটি এক্সপার্ট হৃদয় খান তাকে কি বলল চলুন, আমরা তাদের কথা বার্তার একটু সারাংশ শুনে আসি।
হৃদয় খানঃ- আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে তা আগে সবাইকে জানাতে হবে ।
মজনুঃ- কিভাবে আমি জানাবো ভাই ?
আমি কি Poster, Sticker, Banner, Sine-Board টানিয়ে জানাবো যে, আমার একটা ওয়েবসাইট আছে? এখানে আপনারা আপনাদের সকল প্রয়োজনীয় জিনিষ পাবেন ।
হৃদয় খানঃ- না, আপনি আপনার অনলাইন দোকান এর জন্য অনলাইনে প্রচার প্রচারণা চালাবেন । এই প্রচার কে বলে SEO ।
মজনুঃ- SEO কি ভাই ?
হৃদয় খানঃ- এই প্রচার কে বলে SEO বা সার্চ ইঙ্গিন অপটিমাইজেশন SEO ( Search Engine Optimization).
একে আমরা এইভাবে বলতে পারিঃ
SEO এমন একটি সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি সার্চ ইঙ্গিন থেকে ট্রাফিক / ভিজিটর পাবেন ফ্রী / পেইড / এডিটরিয়াল এর মাধ্যমে ।
সার্চ ইঙ্গিন এর ভিতর গুগল (google), বিং(bing), ইয়াহু (yahoo), ইয়ানডেক্স (yandex) ইত্যাদি অন্যতম ।
মজনুঃ- SEO কেন করবো ভাই যদি একটু বিস্তারিত বলতেন ?
হৃদয় খানঃ- ভাই আপনার বন্ধু তার প্রচার করবে, সে Poster, Sticker, Banner, Sine-Board টানিয়ে যে আমার গঞ্জে একটা দোকান রয়েছে, যেখানে আপনার সকল জিনিষ পাবেন, সে তার গঞ্জের ছোট এলাকা থেকে লোকজন আসবে ।
তার প্রচারণা এর পরিসীমা ঐ তার গঞ্জের ছোট এলাকা । আর আপনার টার্গেট এলাকা সারাদেশ যেহেতু আপনি সারাদেশে Poster, Sticker, Banner, Sine-Board টানিয়ে প্রচারণা সম্পচারণা করবেন। এটা অনেক সময় সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল ।
এই জন্য আপনি আপনার প্রচারের জন্য সারদেশের মানুষ যেইখানে সার্চ করে বা খুজে সেই জাইগায় আপনার প্রচার চালাবেন ।
মজনুঃ- সারদেশের মানুষ কোথায় সার্চ করে ?
হৃদয় খানঃ- সারাদেশের মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে, আপনি তাই সার্চ ইঞ্জিনে প্রচার চালাবেন ।
যার ফলে- আপনি সারাদেশের মানুষের কাছে খুবি কম খরচে, কম সময়ে, আপনার দোকানের প্রচার করতে পারবেন। এবং সারাদেশ থেকে আপনার দোকানে Customer পাবেন ।
যার ফলে আপনার দোকানের ব্যাবসা ও বৃদ্ধি পাবে।
মজনুঃ- ধন্যবাদ ভাই।
এবার আমি বুঝতে পারছি SEO কি ও কেন SEO করবো। ভবিষ্যতে কিন্তু আরো বিরক্ত করবো আপনাকে ভাই। আশা করি আপনি আমাকে সাহায্য করবেন।
হৃদয় খানঃ- অবশ্যই। সমস্যা নেই। সাথেই আছি।
আপনি এবং আপনার যে সকল পরিচিত লোক আছে, তারা আমার পোস্টের নিচে কমেন্টস এর মাধ্যমে- যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য লিখবেন। আমি অবশ্যই উত্তর দিব।
ধন্যবাদ।